অবজ্ঞার একটা হাসি দিয়ে কথাটা বলল সজিব।
১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৩:৫৬
লগইন
স্বর্ণালির কথায় এমন একটা অবজ্ঞার আভাস ছিল যা আকাশকে পীরিত করে।
রাহাত উদ্দিন রিফাত বলেছেন: পিরীতির রীতি নীতি বড়ই অদ্ভুত। শেষের অপেক্ষায় াচি দাদা..
দাঁড়ায় দাঁড়ায় কাম নাই, যান এখান থেকে। বলেই মহিলা সামনের দিকে হাঁটতে লাগলো।
‘আমরা অপেক্ষা করছি’ গল্পে বিপ্লবী তারেক বুর্জোয়া নেতৃবৃন্দের প্রকৃত স্বরূপ উন্মোচন করে প্রশ্নবাণে বিদ্ধ করেছেন সুবিধাবাদী বুর্জোয়া নেতা মুকুলকে।
রামশরণের মেয়েকে আর পোড়াতে হয়নি। কারণ রাতেই অরুকে শিয়ালে খেয়ে ফেলেছে। রামশরণ আবার বাঁকের ঝুড়ির মধ্যে তার সংসার গুছিয়ে নিয়ে অজানার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে।
বিপ্রদার জমিতে কিছু না কিছু ফলন থাকে। ওই তো মোচা ঝুলছে। ওই তো লেবু গাছের, লেবুর ফলন—দিন দাদা।
নিশাত রহমান বলেছেন: সজিব তো দেখি থার্ড পারসন ট্রায়াঙ্গুলার নাম্বার! ডোমেরা কি আসলেই ওভাবে কথা বলে?
আমি তানভীর বলেছেন: ফাঁকিবাজী চলত না । তাড়াতাড়ি বাকীটা দেন
১৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:৩৮
বাস থেকে কেউ যদি check here জোর করে নামিয়ে দেয়, হারু হাজরা চলে যাবার পরই এসব
হাড়-গোড়গুলোর গায়ে লেগে থাকা আলগা মাটি সরানোর পর সবাই বিস্ময়ে আঁতকে উঠল। ওগুলো সাধারণ কোনও হাড়- গোড় নয়-একেবারে খাঁটি সোনার!!!